Table of Contents
Toggleপ্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত
প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস (Raisins) খাওয়া উচিত তা নির্ভর করে আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থা, খাদ্যাভ্যাস এবং পুষ্টির প্রয়োজন অনুযায়ী। তবে সাধারণভাবে স্বাস্থ্যকর পরিমাণে কিসমিস খাওয়ার একটি ধারণা নিচে দেওয়া হলো:
পণ্য অর্ডার করতে সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ দিন
✅ প্রতিদিনের পরিমাণ:
৩০-৪০ গ্রাম কিসমিস, যা প্রায় ২-৩ টেবিল চামচ বা ৪০-৫০টি কিসমিস, সাধারণভাবে নিরাপদ ও উপকারী বলে ধরা হয়।
daily kototuku kismis khawa jabe
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা:
উচ্চমাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে
প্রাকৃতিক শর্করা (natural sugar) থাকায় তাৎক্ষণিক শক্তি দেয়
আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ফাইবার সমৃদ্ধ
হজমে সহায়তা করে
রক্তস্বল্পতা (anemia)-এর বিরুদ্ধে কার্যকর

পণ্য অর্ডার করতে সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ দিন
⚠️ সাবধানতা:
অতিরিক্ত খেলে রক্তে চিনির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে (বিশেষ করে ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য)
অনেক ক্যালোরি থাকে — ওজন বাড়াতে পারে
অতিরিক্ত খেলে গ্যাস বা পেটের সমস্যা হতে পারে
ফেসবুক পেজ অথবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ঘরে বসেই অর্ডার করতে পারেন। তাই অর্ডার করতে দেরি করবেন না।
কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা:
হজমশক্তি বাড়ায়
রক্তশূন্যতা কমায় (আয়রন সমৃদ্ধ)
লিভার ডিটক্স করে
ত্বক উজ্জ্বল করে
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে (পটাসিয়াম থাকে)
হাড় শক্ত করে (ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ)
মেথির উপকারিতা ও অপকারিতা
কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার নিয়ম:
৮-১০টি কিসমিস রাতে আধা কাপ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন
সকালে খালি পেটে কিসমিস ও ভেজানো পানি একসাথে খান
⚠️ কিসমিস খাওয়ার অপকারিতা:
অতিরিক্ত খেলে ওজন বাড়তে পারে (উচ্চ ক্যালোরি)
ডায়াবেটিকদের জন্য চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে
পণ্য অর্ডার করতে সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ দিন